সুরা মসজিদ: নামাজ আদায়ের একটি পবিত্র স্থান

Nurun Nahar Saju 10/29/2024 No Comments

সুরা মসজিদ: নামাজ আদায়ের একটি পবিত্র স্থান

সরা মসজিদ ভারতের গুজরাট রাজ্যের সুরাট শহরে অবস্থিত একটি প্রাচীন ও ঐতিহাসিক মসজিদ। এটি সুরাট শহরের পুরোনো স্থাপনাগুলির একটি এবং ঐতিহ্যবাহী মুসলিম স্থাপত্যের অন্যতম নিদর্শন। মসজিদটি সুরা (Surat) নামেও পরিচিত, যা ঐ অঞ্চলের নাম থেকেই এসেছে। সুরা মসজিদ দেখতে অত্যন্ত আকর্ষণীয় এবং বিভিন্ন দেশের পর্যটকদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ দর্শনীয় স্থান।

সুরা মসজিদ স্থাপত্যে ইসলামিক ও ভারতীয় স্থাপত্য শৈলীর সংমিশ্রণ রয়েছে, যা ঐতিহাসিকভাবে ভারতের অনেক মুসলিম স্থাপনার সঙ্গে মিলে যায়।

সুরা মসজিদ

সুরা মসজিদ, সুরম্য মসজিদ বা শুজা মসজিদ

 বাংলাদেশের রংপুর বিভাগের অবস্থিত একটি প্রাচীন মসজিদ। এটি দিনাজপুর জেলার ঘোড়াঘাট উপজেলার অন্তর্গত একটি প্রাচীন মসজিদএটি বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর এর তালিকাভুক্ত একটি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা। এই মসজিদে গ্রানাইটসহ নানা মূল্যবান পাথরের অস্তিত্ব পাওয়া যায়।

অবস্থান

দিনাজপুর জেলার ঘোড়াঘাট উপজেলা থেকে ১০ কিলোমিটার পশ্চিমে ও ঘোড়াঘাট-হিলি পাকা সড়কে লাগানো প্রাচীন জলাশয়ের পরেই এই মসজিদটি অবস্থিত।

বিবরণী

মসজিদটি পূর্ব-পশ্চিমে লম্বা। এর বাইরের মাপ ১২.১২ মি. × ৭.৮৭ মি. এবং প্রধান কক্ষের ভিতরের আয়তন ৪.৮৪ মি. × ৪.৮৪ মি. । মসজিদের প্রধান কামরায় চারকোণে এবং বারান্দার দুইকোনে বাহিরের দিকে একটি কোরে মিনার আছে। এগুলো কাল পাথরের তৈরি। প্রধান কামরার ও বারান্দার পূর্ব দেয়ালে তিনটি করে প্রবেশ দ্বার আছে। প্রধান কক্ষের উপরে একটি গম্বুজ আছে, বারান্দার উপরে তিনটি ছোট গম্বুজ আছে।

কারুকাজ

সুরা মসজিদভিতরে পশ্চিম দেয়ালে মিহরাবগুলোতে উন্নতমানের কারুকাজ। মসজিদে ইটের সঙ্গে পাথরের ব্যবহার, দেয়ালের মাঝে পাথরের স্তম্ভ, ইটের গাঁথুনি তা চোখে পরার মত। এছাড়া প্রত্যেক দরজার নিচে চৌকাঠ পাথরের তৈরি। পূর্বে মসজিদে প্রবেশের সিঁড়ি আছে। এখানকার কালো ও বেলে পাথর বাঙলার পশ্চিম প্রান্তে অবস্থিত রাজমহল থেকে আনা হয়েছে বলে মনে করা হয়। ধারণা করা হয় এখানকার এই প্রাচীনকীর্তির ধ্বংসাবশেষ গুপ্তযুগের পরে নয়।

নির্মাণ শৈলী ও কারুকার্য

সুরা মসজিদ হলো বাংলাদেশের সিলেট জেলার বিখ্যাত একটি মসজিদ। এটি ঐতিহাসিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ এবং স্থাপত্যশৈলীর জন্য বিখ্যাত। সুরা মসজিদ সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলায় অবস্থিত। এর নির্মাণ শৈলী ও কারুকার্য অনেক পুরনো এবং ঐতিহ্যবাহী। মসজিদটি মূলত মুঘল আমলে নির্মিত হয়েছিল বলে ধারণা করা হয়। মসজিদের ছাদ ও দেয়ালের পাথরের কারুকার্য এই মসজিদকে একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য প্রদান করে, যা দেখতে অনেক মানুষ দূরদূরান্ত থেকে আসেন।

আপনি যদি এ সম্পর্কে আরও জানতে চান বা কোনো নির্দিষ্ট তথ্য চান, জানাতে পারেন।

দিনাজপুর সম্পর্কে আরোও জানতে->>>

চিরিরবন্দর কাঁকড়া রাবার ড্যাম: একটি অসাধারণ প্রকল্প

চিরিরবন্দর উপজেলা ক্যাম্পাস শিশু পার্ক

দিনাজপুরের ধর্মপুর শালবন

দিনাজপুর লিচু বাগান: বাংলাদেশের লিচুর স্বর্গ

দিনাজপুর পার্বতীপুর জংশন রেলওয়ে স্টেশন