বাংলাদেশ যমুনা ব্যাংক পিএলসি সকল জেলার সুইফট কোড

Roni Sarker 11/20/2024 No Comments

বাংলাদেশ যমুনা ব্যাংক পিএলসি সকল জেলার সুইফট কোড

বাংলাদেশ যমুনা ব্যাংক পিএলসি সকল জেলার সুইফট কোড

প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে:

যমুনা ব্যাংক পিএলসি বাংলাদেশের একটি বাণিজ্যিক ব্যাংক, যা ২০০১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। ব্যাংকটি বিভিন্ন ধরনের ব্যাংকিং পরিষেবা প্রদান করে এবং দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে অবদান রাখছে। এর প্রধান কার্যালয় ঢাকা শহরে অবস্থিত। 

ক্রমিক নং ব্যাংকের নাম বাংলা ব্রাঞ্জ বা শাখা ব্রাঞ্জ বা শাখার ঠিকানা সুইফ্ট কোড
যমুনা ব্যাংক লিমিটেড চট্টগ্রাম (AGRABAD BRANCH) JAMUBDDH038
যমুনা ব্যাংক লিমিটেড চট্টগ্রাম (BHATIYARI) JAMUBDDH055
যমুনা ব্যাংক লিমিটেড চট্টগ্রাম (JUBLEE ROAD (ISLAMIC BANKING) BRANCH) JAMUBDDH049
যমুনা ব্যাংক লিমিটেড চট্টগ্রাম (KHATUNGONJ BRANCH) JAMUBDDH042
যমুনা ব্যাংক লিমিটেড চট্টগ্রাম (TRADE FINANCE PROCESSING CENTER) JAMUBDDHTFC
যমুনা ব্যাংক লিমিটেড ঢাকা (BANANI) JAMUBDDH053
যমুনা ব্যাংক লিমিটেড ঢাকা (DHANMONDI BRANCH) JAMUBDDH048
যমুনা ব্যাংক লিমিটেড ঢাকা (DHOLAIKHAL) JAMUBDDH052
যমুনা ব্যাংক লিমিটেড ঢাকা (DILKUSHA BRANCH) JAMUBDDH037
১০ যমুনা ব্যাংক লিমিটেড ঢাকা (FOREIGN EXCHANGE BRANCH) JAMUBDDH045
১১ যমুনা ব্যাংক লিমিটেড ঢাকা (GULSHAN BRANCH) JAMUBDDH043
১২ যমুনা ব্যাংক লিমিটেড ঢাকা (MIRPUR BRANCH) JAMUBDDH056
১৩ যমুনা ব্যাংক লিমিটেড ঢাকা (MOHAKHALI BRANCH) JAMUBDDH035
১৪ যমুনা ব্যাংক লিমিটেড ঢাকা (MOTIJHEEL) JAMUBDDH051
১৫ যমুনা ব্যাংক লিমিটেড ঢাকা (MOULVI BAZAR BRANCH) JAMUBDDH036
১৬ যমুনা ব্যাংক লিমিটেড ঢাকা (NAYABAZAR BRANCH) JAMUBDDH040
১৭ যমুনা ব্যাংক লিমিটেড ঢাকা (OFF-SHORE BANKING UNIT,DHAKA) JAMUBDDH520
১৮ যমুনা ব্যাংক লিমিটেড ঢাকা (SHANTINAGAR BRANCH) JAMUBDDH041
১৯ যমুনা ব্যাংক লিমিটেড ঢাকা (SONARGAON ROAD BRANCH) JAMUBDDH039
২০ যমুনা ব্যাংক লিমিটেড ঢাকা (TRADE FINANCE PROCESSING CENTER) JAMUBDDHTFP
২১ যমুনা ব্যাংক লিমিটেড ঢাকা (UTTARA) JAMUBDDH054
২২ যমুনা ব্যাংক লিমিটেড ঢাকা JAMUBDDH
২৩ যমুনা ব্যাংক লিমিটেড নওগাঁ (NAOGAON BRANCH) JAMUBDDH044
২৪ যমুনা ব্যাংক লিমিটেড নারায়ণগঞ্জ (NARAYANGANJ BRANCH) JAMUBDDH047
২৫ যমুনা ব্যাংক লিমিটেড রাজশাহী (RAJSHAHI BRANCH) JAMUBDDH050

সেবাসমূহ:

যমুনা ব্যাংক পিএলসি বিভিন্ন ধরনের ব্যাংকিং সেবা প্রদান করে, যেমন:

ব্যক্তিগত ব্যাংকিং সেবা: হিসাব খোলা, সঞ্চয়ী হিসাব, চলতি হিসাব, ফিক্সড ডিপোজিট, ক্যাশ ক্রেডিট ইত্যাদি।

ব্যবসায়িক ব্যাংকিং সেবা: কর্পোরেট ঋণ, ব্যবসায়িক লোন, ইন্টারন্যাশনাল ব্যাংকিং, ট্রেড ফিনান্স, কর্মচারী বেতন ব্যবস্থাপনা ইত্যাদি।

ক্রেডিট কার্ড সেবা: ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ড এবং অন্যান্য ডিজিটাল পেমেন্ট সেবা।

ইন্টারন্যাশনাল সেবা: রেমিটেন্স, এক্সচেঞ্জ হাউস এবং বিদেশী ব্যাংকিং সম্পর্কিত সেবা।

শাখা ও এটিএম:

যমুনা ব্যাংকের সারাদেশে অনেক শাখা রয়েছে, যার মাধ্যমে এটি গ্রাহকদের বিভিন্ন ব্যাংকিং সেবা প্রদান করে। এছাড়া, ব্যাংকটির দেশের বিভিন্ন স্থানে এটিএম বুথেরও সুবিশাল নেটওয়ার্ক রয়েছে।

 

ফিনটেক ও ডিজিটাল সেবা:

যমুনা ব্যাংক ডিজিটাল ব্যাংকিং এর ক্ষেত্রেও সক্রিয়। তাদের মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাপ্লিকেশন “যমুনা ব্যাংক মোবাইল ব্যাংকিং” এবং ইন্টারনেট ব্যাংকিং সেবা ব্যবহারকারীদের জন্য আরও সহজতর ও দ্রুত ব্যাংকিং অভিজ্ঞতা প্রদান করে।

CSR (Corporate Social Responsibility):

যমুনা ব্যাংক বিভিন্ন সামাজিক উন্নয়নমূলক কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করে থাকে, যেমন শিক্ষা, স্বাস্থ্য, পরিবেশ এবং দুঃস্থদের জন্য সহায়তা প্রদান।

 সংক্ষেপে:

– প্রতিষ্ঠা বছর: ২০০১

– প্রধান কার্যালয়: ঢাকা, বাংলাদেশ

– সেবা: ব্যক্তিগত, ব্যবসায়িক, আন্তর্জাতিক ব্যাংকিং সেবা

– মোবাইল ও ইন্টারনেট ব্যাংকিং: উপলব্ধ

– শাখা সংখ্যা: দেশে বিভিন্ন স্থানে শাখা রয়েছে

– কমপ্লায়েন্স ও সামাজিক দায়িত্ব: বিভিন্ন সামাজিক উদ্যোগে অংশগ্রহণ

এটি একটি উচ্চমানের ব্যাংকিং সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান, যা গ্রাহকদের আর্থিক সুরক্ষা এবং সুবিধা নিশ্চিত করতে কাজ করে।

সুইফট কোড কি?

সুইফট কোড (SWIFT Code) হলো একটি আন্তর্জাতিক কোড যা ব্যাংকগুলোর মধ্যে আর্থিক লেনদেনের জন্য ব্যবহার করা হয়। এর পূর্ণরূপ হলো Society for Worldwide Interbank Financial Telecommunication। এই কোডের মাধ্যমে ব্যাংকগুলো একে অপরকে বিভিন্ন ধরনের বার্তা, যেমন লেনদেনের তথ্য, এলসি (লেটার অব ক্রেডিট) মেসেজ, এবং আন্তর্জাতিক অর্থ স্থানান্তরের নির্দেশনা পাঠায়।

সুইফট কোডের প্রধান সুবিধা হলো এটি অত্যন্ত নিরাপদ, কারণ বার্তাগুলোর মধ্যে এনক্রিপশন করা থাকে, যার ফলে তৃতীয় পক্ষ এই তথ্য রিড করতে পারে না। এটি ব্যাংকিং ট্রানজেকশনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে এবং আন্তর্জাতিক লেনদেনকে আরও নির্ভরযোগ্য ও সুরক্ষিত করে।

সুইফট কোড কিভাবে কাজ করে?

সুইফট কোড সাধারণত ৮ ডিজিট বা ১১ ডিজিট দীর্ঘ হয়। ৮ ডিজিটের কোডে প্রথম ৪টি ডিজিট ব্যাংকের নাম বা আইডেন্টিফিকেশন, পরবর্তী ২টি ডিজিট দেশের কোড এবং পরবর্তী ২টি ডিজিট শহরের কোড বুঝায়। ১১ ডিজিটের কোডে শাখার কোডও অন্তর্ভুক্ত থাকে।

সুইফট কোডের ব্যবহার

সুইফট কোড ব্যবহারের মাধ্যমে ব্যাংকগুলো একে অপরের সঙ্গে আর্থিক বার্তা ও অর্থ স্থানান্তর সহজভাবে পরিচালনা করতে পারে। এটি সাধারণত রেমিট্যান্স, অন্তর্জাতিক ব্যবসা লেনদেন, লাইফ ইনস্যুরেন্স পলিসি, এলসি মেসেজিং এবং আরও অনেক আন্তর্জাতিক কার্যক্রমের জন্য ব্যবহৃত হয়। 

এছাড়াও, সুইফট কোড ব্যাংকিং ব্যবস্থাকে নিরাপদ রাখে, কারণ এতে এনক্রিপশন এবং অথেন্টিকেশন ব্যবহার করা হয়, যা তথ্যের গোপনীয়তা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করে। এর মাধ্যমে একাধিক ব্যাংক এবং আন্তর্জাতিক আর্থিক প্রতিষ্ঠান একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারে এবং অর্থ স্থানান্তর করতে পারে কোনো ধরণের ঝুঁকি ছাড়া।

সুইফট কোডের সুবিধা

নিরাপত্তা: সুইফট কোড ব্যবহার করলে লেনদেনের তথ্য এনক্রিপটেড (সাংকেতিকভাবে কোডিত) থাকে, যা সুরক্ষিত থাকে।

দ্রুততা: আন্তর্জাতিক অর্থ স্থানান্তর দ্রুত সম্পন্ন হয়।

বিশ্বব্যাপী গ্রহণযোগ্যতা: প্রায় সব দেশের ব্যাংক সুইফট কোড ব্যবহারের মাধ্যমে লেনদেন করে।

বিশ্বস্ততা: দীর্ঘকাল ধরে সুইফট কোড ব্যবহৃত হওয়ায় এটি একটি বিশ্বস্ত এবং কার্যকরী ব্যবস্থা।

আরো জানতে->>>

বাংলাদেশ বেসিক ব্যাংক পিএলসি সকল জেলার সুইফট কোড

বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক পিএলসি সকল জেলার সুইফট কোড
বাংলাদেশ পূবালী ব্যাংক পিএলসি সকল জেলার সুইফট কোড
বাংলাদেশ উত্তরা ব্যাংক পিএলসি সকল জেলার সুইফট কোড
বাংলাদেশ এবি ব্যাংক পিএলসি সকল জেলার সুইফট কোড
বাংলাদেশ ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক পিএলসি সকল জেলার সুইফট কোড
বাংলাদেশ সিটি ব্যাংক পিএলসি সকল জেলার সুইফট কোড
বাংলাদেশ ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেড সকল জেলার সুইফট কোড
বাংলাদেশ মেঘনা ব্যাংক পিএলসি সকল জেলার সুইফট কোড