দিনাজপুর জেলা বিখ্যাত কেন কি বিখ্যাত করে তোলে

admin 10/24/2024 No Comments

দিনাজপুর জেলা বিখ্যাত কেন কি বিখ্যাত করে তোলে

দিনাজপুর জেলা বিখ্যাত কেন?, দিনাজপুর জেলার বিখ্যাত খাবার,ব্যক্তি, মিষ্টি এর জন্যই বিখ্যাত বলে অভিভূত করা হতো। তবে সময়ের পালা বদলে এখানারকার চাষাবাদ জনপ্রিয় হয়ে উঠে। সেই ধারাবাহিকতায় এখানে লিচু চাষ শুরু হয় শহরের বিভিন্ন জায়গায়। ক্রমে এই জেলা লিচুর জন্য বিখ্যাত হয়ে উঠে।দিনাজপুর জেলা চিড়া, ও কাটারিভোগ চাল এর জন্য বিখ্যাত। এই জেলাটি লিচুর জন্যও বিখ্যাত। বাংলাদেশের মোট উৎপাদিত লিচুর বেশিরভাগই আসে এই দিনাজপুর থেকে। একসময় এখানে প্রচুর ইক্ষু চাষ হতো এবং কয়লার জন্য বিখ্যাত ছিল। দিনাজপুর জেলার দর্শনীয় স্থান সমূহ দিনাজপুর জেলায় ভ্রমণ ও দর্শনীয় স্থান সমূহ এর মধ্যে দীপশিখা স্কুল, দিনাজপুর রাজবাড়ী, কুমার মহল, আয়না মহল, আটচালা ঘর, ঠাকুরবাড়ি, রানী পুকুর, রানীমহল, নয়াবাদ মসজিদ, রামসাগর দিঘী,কান্তজির মন্দির অন্যতম। ১। দিনাজপুর রাজবাড়ী দিনাজপুর রাজবাড়ী এই রাজবাড়ীটি দিনাজপুর জেলার খুব কাছেই অবস্থিত। এটি দিনাজপুর জেলার ইতিহাস ও ঐশ্বর্যের প্রতীক হিসেবে পরিগণিত হয়ে আছে । ১৯৫১ সালে জমিদারি বিলুপ্তির পর থেকে দিনাজপুর রাজবাড়ীর জোউলসে ফাটা পড়তে থাকে।১৯৬২ খ্রিস্টাব্দে সর্বশেষ জমিদার জগদীশ

Read More

দিনাজপুরের বীরগঞ্জ উপজেলা শিশু পার্ক

Badhon Roy 10/23/2024 No Comments

দিনাজপুরের বীরগঞ্জ উপজেলা শিশু পার্ক

বীরগঞ্জ উপজেলা শিশু পার্ক দিনাজপুর জেলার বীরগঞ্জ উপজেলায় অবস্থিত একটি জনপ্রিয় শিশু বিনোদন কেন্দ্র। এই পার্কটি এলাকাবাসীর জন্য বিশেষ করে শিশুদের মনোরঞ্জন ও শারীরিক বিকাশের সুযোগ করে দেয়ার উদ্দেশ্যে গড়ে তোলা হয়েছে। পার্কটি শিশুদের পাশাপাশি পরিবারের সব বয়সী মানুষের জন্যও আকর্ষণীয় একটি স্থান হয়ে উঠেছে। স্থাপনার পটভূমি বীরগঞ্জ উপজেলা শিশু পার্কের প্রতিষ্ঠার মূল উদ্দেশ্য ছিল উপজেলাবাসী, বিশেষ করে শিশুদের জন্য একটি নিরাপদ এবং সুন্দর বিনোদন কেন্দ্র গড়ে তোলা। এলাকার জনসংখ্যা বৃদ্ধি এবং শহরাঞ্চলে শিশুদের জন্য খেলার জায়গার সংকটকে কেন্দ্র করে, পার্কটি তৈরি করা হয়েছে যাতে শিশুদের মানসিক এবং শারীরিক বিকাশে সহায়তা করা যায়। এটি স্থানীয় প্রশাসনের এবং এলাকার জনপ্রতিনিধিদের সম্মিলিত প্রচেষ্টার একটি সফল উদ্যোগ। আকর্ষণীয় সুযোগ-সুবিধা বীরগঞ্জ শিশু পার্কটি বিভিন্ন ধরণের আকর্ষণীয় সুযোগ-সুবিধা দিয়ে সজ্জিত। পার্কে শিশুদের জন্য দোলনা, স্লাইড, সী-সো সহ বিভিন্ন রাইড এবং খেলার উপকরণ রয়েছে। এছাড়াও, পার্কে হাঁটার জন্য সুন্দর পথ, বসার ব্যবস্থা এবং সবুজের মাঝে খোলা জায়গা রয়েছে যা শিশু এবং তাদের পরিবারকে আনন্দ উপভোগ করতে

Read More

সিংড়া ফরেস্ট দিনাজপুর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও জীববৈচিত্র্যে

Sagar Kumar Kundu 10/23/2024 No Comments

সিংড়া ফরেস্ট দিনাজপুর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও জীববৈচিত্র্যে

সিংড়া বন দিনাজপুর, বাংলাদেশের প্রকৃতি সৌন্দর্যের ভাণ্ডারে দিনাজপুর জেলার বীরগঞ্জ উপজেলার সিংড় ফরেস্ট বা সিংড়া জাতীয় উদ্যান  এক অনন্য স্থান। সিংড়া ফরেস্টকে এক কথাই বলা যেতে পারে উত্তরবঙ্গের সুন্দরবন। এই বনভূমি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, জীববৈচিত্র্য এবং স্থানীয় সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের এক অপরিহার্য উপাদান। সিংড়া ফরেস্ট তার সবুজ সমারোহ, অসংখ্য প্রাণী এবং দৃষ্টিনন্দন প্রকৃতি দিয়ে পর্যটক ও প্রকৃতিপ্রেমীদের মন জয় করে আসছে। সিংড়া ফরেস্টের পরিচয় সিংড়া ফরেস্ট মূলত দিনাজপুর জেলার বীরগঞ্জ উপজেলার একটি বিখ্যাত বনভূমি। সিংড়া জাতীয় উদ্যানের মাঝ দিয়ে বয়ে গেছে নর্ত নদী। দিনাজপুর জেলা শহর থেকে সড়ক পথে ৪০ কি.মি. উত্তরে এবং বীরগঞ্জ উপজেলা থেকে ১৫ কি.মি. দূরে ভোগনগর ইউনিয়নে এর অবস্থান। এটি ৮৫৬ একর জায়গাজুড়ে বিস্তৃত, যার প্রায় ৭৫৬ একর জায়গাকে জাতীয় উদ্যান হিসেবে ঘোষণা করা হয় ২০১০ সালে এবং প্রাকৃতিক সম্পদে ভরপুর। এরপর থেকে এটি পিকনিক স্পটে পরিণত হয়েছে। বনের মাঝ দিয়ে বয়ে যাওয়া নদীটি খনন করে ২ ভাগে বিভক্ত হওয়া বনকে একসঙ্গে মেলাতে তৈরি করা হয়েছে সেতু। বনটির

Read More

দীপশিখা মেটি স্কুল, দিনাজপুর

admin 10/07/2024 No Comments

দীপশিখা মেটি স্কুল, দিনাজপুর

দীপশিখা মেটি স্কুল দিনাজপুর, দিনাজপুর জেলা থেকে ২২ কিলোমিটার দূরে বিরল উপজেলার রুদ্রপুরে অবস্থিত দীপশিখা স্কুল (Dipshikha School) মাটির তৈরি একটি ভিন্নধর্মী বিদ্যানিকেতন। স্থানীয় মানুষের ঐতিহ্য ও পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে এই বিদ্যালয়ে। রুদ্রপুর গ্রামের শিশুদের প্রায় ৭ কিলোমিটার পথ পায়ে হেঁটে স্কুলে যেতে হতো। ফলে অনেক শিক্ষার্থী পড়াশুনা বাদ দিয়ে কৃষি বা অন্যান্য কাজে জড়িয়ে পড়ত। ২০০২ সালে রুদ্রপুর গ্রামে গবেষণার কাজে অস্ট্রেলিয়ার লিজ ইউনিভার্সিটি থেকে Anna Herigar সহ আরো ১০ জন শিক্ষার্থী আসেন। গবেষণা শেষে অন্যরা ফিরে গেলেও Anna Herigar তাঁর গবেষণা ও স্থাপত্যবিদ্যা কাজে লাগিয়ে রুদ্রপুরের অনুন্নত শিক্ষা ব্যবস্থা প্রসারের লক্ষ্যে একটি স্কুল বানানোর পরিকল্পনা করেন। তাঁর এই স্বপ্ন বাস্তবায়নে এগিয়ে আসে জার্মানির উন্নয়ন সংস্থার আধুনিক শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ ইন্সটিটিউট এবং বাংলাদেশের বেসরকারি সেবা সংস্থা দীপশিখা। যার ফলশ্রুতিতে ২০০৬ সালে METI Handmade School নির্মাণ করা হয়। স্থানীয় কাচামাল, বাঁশ ও কাদামাটি দিয়ে নির্মিত দীপশিখা মেটি স্কুল (Dipshikha Meti School) হিসেবে অধিক পরিচিত। সম্পূর্ণ পরিবেশবান্ধব ৮,০০০ বর্গফুটের দোতালা

Read More

স্বপ্নপুরী পিকনিক স্পট দিনাজপুর

admin 02/21/2018 No Comments

স্বপ্নপুরী পিকনিক স্পট দিনাজপুর

স্বপ্নপুরী পিকনিক স্পট দিনাজপুর, ১৯৮৯ সালে দিনাজপুরের নবাবগঞ্জ উপজেলার আফতাফগঞ্জে  এক মৃত জলাশয়কে পিকনিক স্পটে রূপান্তরিত করে তাতে প্রাণ দেয়া হয়েছে। নাম দেয়া হয়েছে স্বপ্নপুরী। ১৯৯০ সাল থেকে এর বাস্তবায়ন শুরু হয়। ইচ্ছে হলে আপনি ইট-পাথরের যান্ত্রিক কর্মব্যস্ততা থেকে ক্লান্ত, বিপর্যস্ত দেহ-মনকে এই পিকনিক স্পষ্ট স্বপ্নপুরীতে ক্লান্তি জুড়াতে, আনন্দ-উল্লাস করে বিসর্জন দিতে পারেন মানসিক বিপর্যস্ততাকে। জানতে পারেন জীব-জগতের, উপলব্ধি করতে পারেন আপনজনদের। আত্মপলব্ধির মধ্য দিয়ে বিকাশ ঘটাতে পারেন মানবতার, অবারিত আত্মিক উন্নয়নের দ্বার সভ্যতাকে পরিপূর্ণ রূপ দিতে পারেন। দেশ-বিদেশের বহু বিশিষ্ট ব্যক্তি এই স্বপ্নপুরী দর্শনে মুগ্ধ হয়েছেন। মোট ৪০০ বিঘা জমির ওপর নির্মাণ করা হয়েছে স্বপ্নপুরীর স্বপ্নের জগত। দিনাজপুর সদর থেকে মাত্র ৫২ কিলোমিটার আর ঢাকা থেকে ৩২০ কিলোমিটার দূরত্বে স্বপ্নপুরী অবস্থিত। স্বপ্নপুরী পিকনিক স্পট স্বপ্নপুরী পিকনিক স্পট দিনাজপুর, স্বপ্নপুরী পিকনিক স্পট (Shopnopuri Artificial Amusement Park) বা বিনোদন কেন্দ্রটি দিনাজপুর জেলার নবাবগঞ্জ উপজেলার আফতাবগঞ্জে প্রায় ৪০০ একর ভূমির উপর গড়ে তোলা হয়েছে। সড়কপথে দিনাজপুর থেকে স্বপ্নপুরী দূরত্ব প্রায় ৫২ কিলোমিটার।

Read More

দিনাজপুর রামসাগর একটি ঐতিহাসিক বিস্ময়

admin 02/17/2018 No Comments

দিনাজপুর রামসাগর একটি ঐতিহাসিক বিস্ময়

দিনাজপুর সদর থেকে ৮ কিলোমিটার দূরে দিনাজপুর শহর থেকে ৫ মাইল দক্ষিণে এই দিঘিটির অবস্থান। শুধুমাত্র জলাধার বা ‌ঐতিহাসিক কীর্তি নয়, এক বিশাল প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অধিকারী একটি মনোরম পার্ক রয়েছে এখানে। পলাশী যুদ্ধের প্রাক্কালে দিনাজপুরের বিখ্যাত রাজা রামনাথ ১৭৫০-১৭৫৫ খ্রীষ্টাব্দের মধ্যে রামসাগর দীঘিটি খনন করান এবং তার নামেই এর নামকরণ করা হয়। ঐতিহাসিকদের মতে, দিনাজপুরের বিখ্যাত রাজা রামনাথ (রাজত্বকাল: ১৭২২-১৭৬০ খ্রিষ্টাব্দ) পলাশীর যুদ্ধের আগে (১৭৫০-১৭৫৫ খ্রিষ্টাব্দের মধ্যে) এই রামসাগর দিঘি খনন করেছিলেন। তারই নামানুসারে এর নামকরণ করা হয় রামসাগর। দিঘিটি খনন করতে তৎকালীন প্রায় ৩০,০০০ টাকা এবং ১৫,০০,০০০ শ্রমিকের প্রয়োজন হয়েছিল। রামসাগর দীঘি রামসাগর দীঘি (Ramsagar Dighi) মানুষের খনন করা বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় দিঘী যা দিনাজপুর (Dinajpur) জেলার তেজপুর গ্রামে অবস্থিত। রামসাগর দীঘির আয়তন প্রায় ৪,৩৭,৪৯২ বর্গমিটার এবং গভীরতা গড়ে প্রায় ১০ মিটার। দীঘির পশ্চিম পাড়ে একটি ঘাট রয়েছে। দিনাজপুর শহর থেকে প্রায় ৭ কিলোমিটার দূরে রামসাগর দীঘি অবস্থিত। রামসাগর দীঘি কেন্দ্র করে একটি মনোরম রামসাগর জাতীয় উদ্যান (Ramsagar National Park) গড়ে উঠেছে। এছাড়া পূর্ণ চাঁদের সৌন্দর্য্য উপভোগ করতে রামসাগরের পারে

Read More