বাংলাদেশের সোনালী ব্যাংক পিএলসি এর সকল জেলার সুইফট কোড
Sagar Kumar Kundu 11/06/2024 No Comments
বাংলাদেশের সোনালী ব্যাংক পিএলসি এর সকল জেলার সুইফট কোড বাংলাদেশের অন্যতম রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংক হলো সোনালী ব্যাংক পিএলসি। ব্যাংকটি দেশের প্রতিটি জেলায় শাখা স্থাপন করে গ্রাহকদের আর্থিক সেবা প্রদান করছে। আন্তর্জাতিক অর্থ লেনদেনের জন্য SWIFT Code অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি ইউনিক আইডেন্টিফায়ার। এটি ব্যবহার করে টাকা পাঠানো, গ্রহণ করা এবং নিরাপদ আন্তর্জাতিক লেনদেন করা সম্ভব হয়। এখানে বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলায় সোনালী ব্যাংক পিএলসি (Sonali Bank PLC) এর শাখাভিত্তিক SWIFT কোডের তালিকা দেওয়া হলো। 👉 SWIFT কোড হলো ব্যাংকের জন্য একটি আন্তর্জাতিক ইউনিক আইডেন্টিফায়ার। এটি ৮ থেকে ১১ অক্ষরের একটি কোড যা ব্যাংকের নাম, দেশ, লোকেশন ও শাখাকে নির্দেশ করে। সোনালী ব্যাংক পিএলসি এর সুইফট কোড লিস্ট (জেলাভিত্তিক) ক্রমিক নং ব্যাংকের নাম (ইংরেজী) ব্যাংকের নাম (বাংলা) শাখা ঠিকানা/বিস্তারিত সুইফট কোড ক্রমিক নং ব্যাংকের নাম (ইংরেজী) ব্যাংকের নাম বাংলা ব্রাঞ্জ বা শাখা ব্রাঞ্জ বা শাখার ঠিকানা সুইফ্ট কোড ১ SONALI BANK LIMITED সোনালী ব্যাংক লিমিটেড বগুড়া (CORPORATE BRANCH BOGRA) BSONBDDHBOG ২ SONALI BANK
Read Moreজনতা ব্যাংক সকল জেলার সুইফট কোড
Sagar Kumar Kundu 11/05/2024 No Comments
জনতা ব্যাংক সকল জেলার সুইফট কোড খুঁজুন SWIFT কোড (Society for Worldwide Interbank Financial Telecommunication) হলো একটি বিশেষ কোড যা আন্তর্জাতিক লেনদেনের জন্য ব্যাঙ্ক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ব্যবহৃত হয়। এটি এক প্রকারের আইডেন্টিফায়ার যা ব্যাঙ্ক এবং তাদের শাখাগুলোর সুনির্দিষ্ট পরিচয় প্রদান করে। সাধারণত, একটি SWIFT কোড ৮ বা ১১ অক্ষরের হয়ে থাকে। SWIFT কোডের গঠন: ১. প্রথম চারটি অক্ষর – ব্যাঙ্কের কোড (Bank Code)। ২. পরবর্তী দুটি অক্ষর – দেশের কোড (Country Code), যা দেশের ISO 3166-1 আলফা-2 কোড অনুসারে দেওয়া হয়। ৩. এর পরের দুটি অক্ষর – অবস্থান কোড (Location Code)। ৪. শেষ তিনটি অক্ষর (ঐচ্ছিক) – শাখা কোড (Branch Code)। SWIFT কোডের গুরুত্ব: সঠিক লেনদেনের নিশ্চয়তা: SWIFT কোড ব্যাঙ্কের সঠিক পরিচয় নিশ্চিত করে, ফলে লেনদেন নিরাপদে এবং সঠিকভাবে সম্পন্ন হয়। আন্তর্জাতিক লেনদেনকে সহজতর করা: বিভিন্ন দেশের ব্যাঙ্কগুলোর মধ্যে লেনদেন করতে SWIFT কোড ব্যবহৃত হয়, যা মুদ্রা স্থানান্তরের প্রক্রিয়াকে সহজ ও দ্রুত করে তোলে। নিরাপত্তা প্রদান: আন্তর্জাতিক লেনদেনে
Read Moreবাংলাদেশ পল্লী সঞ্চয় ব্যাংক সকল জেলার সুইফট কোড
Monnuja Parvin 11/05/2024 No Comments
বাংলাদেশ পল্লী সঞ্চয় ব্যাংক সকল জেলার সুইফট কোড বাংলাদেশের একটি সরকারি উন্নয়ন ব্যাংক, যা মূলত পল্লী অঞ্চলের সাধারণ মানুষের আর্থিক সেবার সুযোগ বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এই ব্যাংকটি স্থানীয় পর্যায়ে সঞ্চয় ও ঋণদান কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে, যা গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আন্তর্জাতিক লেনদেন সম্পন্ন করতে এবং নিরাপদ ব্যাংকিং ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে SWIFT কোড ব্যবহৃত হয়। SWIFT কোড কী এবং এর গুরুত্ব SWIFT (Society for Worldwide Interbank Financial Telecommunication) কোড হল একটি আন্তর্জাতিক ব্যাংক কোডিং সিস্টেম যা ব্যাংকের সনাক্তকরণ নিশ্চিত করে এবং আন্তর্জাতিক লেনদেনের জন্য ব্যবহৃত হয়। বাংলাদেশ পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকের প্রতিটি শাখার নির্দিষ্ট SWIFT কোড রয়েছে যা আন্তর্জাতিক লেনদেনে নির্ভুল এবং দ্রুত সংযোগ স্থাপনে সহায়ক। বাংলাদেশ পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকের SWIFT কোড গঠন বাংলাদেশ পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকের SWIFT কোডের প্রথম চারটি অক্ষর ব্যাংকের আইডেন্টিফায়ার হিসেবে ব্যবহৃত হয়, পরবর্তী দুটি অক্ষর দেশের নাম প্রকাশ করে, এবং শেষ তিনটি অক্ষর ব্যাংকের নির্দিষ্ট শাখা নির্দেশ করে। SWIFT কোডের মাধ্যমে
Read Moreবাংলাদেশ আইএফআইসি ব্যাংক সকল জেলার সুইফট কোড
admin 11/04/2024 No Comments
IFIC BANK PLC-এর SWIFT কোড কত? = IFICBDDH029 IFIC SWIFT কোড IFICBDDH029 SWIFT কোড (৮ অক্ষরের) IFICBDDH ব্যাঙ্কের নাম IFIC BANK PLC ব্যাঙ্কের অ্যাড্রেস BAREK PLAZA, 63 NAWABPUR ROAD, DHAKA, DHAKA, 1100 ব্র্যাঞ্চের কোড 29 শহর DHAKA দেশ বাংলাদেশ আরো জানতে – >>> বাংলাদেশ ইসলামী ব্যাংক সকল জেলার সুইফট কোড বাংলাদেশ ডাচ-বাংলা ব্যাংক পিএলসি সকল জেলার সুইফট কোড বাংলাদেশের সোনালী ব্যাংক পিএলসি এর সকল জেলার সুইফট কোড জনতা ব্যাংক সকল জেলার সুইফট কোড বাংলাদেশ আইএফআইসি ব্যাংক সকল জেলার সুইফট কোড বাংলাদেশ ইসলামী ব্যাংক সকল জেলার সুইফট কোড জনতা ব্যাংক সকল জেলার সুইফট কোড জনতা ব্যাংক সকল জেলার সুইফট কোড
Read MoreWhat is a SWIFT Code? A Complete Guide to Islami Bank Swift Code in Bangladesh
admin 11/04/2024 No Comments
ইসলামী ব্যাংক সকল জেলার সুইফট কোড খুঁজুন বিদেশে টাকা লেনদেন করতে এই সুইট কোড গুলো জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই আপনারা অনেকেই ইসলামী ব্যাংক সকল জেলার সুইফট কোড লিখে গুগলে সার্চ করেন। আপনাদের সুবিধার্থে ইসলামী ব্যাংকের সকল জেলার সুইফট কোড নিচে তালিকা আকারে প্রকাশ করা হলো:- swift code Branch City Country IBBLBDDH DHAKA BANGLADESH IBBLBDDH102 LOCAL OFFICE DHAKA BANGLADESH IBBLBDDH103 AGRABAD BRANCH Chittagong BANGLADESH IBBLBDDH115 PABNA BRANCH PABNA BANGLADESH IBBLBDDH117 RANGPUR BRANCH,MOTAHAR HOSSAIN SHOPPING COMPLEX,P RANGPUR BANGLADESH IBBLBDDH118 NAWABPUR BRANCH DHAKA BANGLADESH IBBLBDDH119 NARSINGDI BRANCH NARSINGHDI BANGLADESH IBBLBDDH121 COMILLA BRANCH COMILLA BANGLADESH IBBLBDDH123 TREASURY DIVISION DHAKA BANGLADESH IBBLBDDH110 ISLAMPUR BRANCH DHAKA BANGLADESH IBBLBDDH111 BARISAL BRANCH BARISAL BANGLADESH IBBLBDDH112 BOGRA BRANCH BOGRA BANGLADESH IBBLBDDH113 RAJSHAHI BRANCH RAJSHAHI BANGLADESH IBBLBDDH107 KHULNA BRANCH KHULNA BANGLADESH IBBLBDDH108 NARAYANGANJ BRANCH NARAYANGANJ BANGLADESH IBBLBDDH109 FOREIGN EXCHANGE BRANCH DHAKA BANGLADESH IBBLBDDH131 MIRPUR BRANCH DHAKA BANGLADESH IBBLBDDH132 CHAPAINAWABGANJ BRANCH CHAPAINAWABGANJ BANGLADESH IBBLBDDH124 ANDERKILLA BRANCH CHITTAGONG BANGLADESH IBBLBDDH125 JESSORE BRANCH
Read Moreআইটি ভ্যানিলা ট্রেনিং সেন্টার দিনাজপুর
Boyta abed 11/02/2024 No Comments
আইটি ভ্যানিলা ট্রেনিং সেন্টার দিনাজপুর, বর্তমান ডিজিটাল যুগে তথ্যপ্রযুক্তির চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। প্রত্যেকটি সেক্টরেই প্রযুক্তির ব্যবহার ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে, আর সেই সাথে তথ্যপ্রযুক্তি শিক্ষার গুরুত্বও ক্রমশ বাড়ছে। এই প্রেক্ষাপটে, দিনাজপুরে অবস্থিত **আইটি ভ্যানিলা ট্রেনিং সেন্টার** একটি অন্যতম আধুনিক তথ্যপ্রযুক্তি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। দিনাজপুর একটি আধুনিক তথ্যপ্রযুক্তি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আইটি ভ্যানিলা ট্রেনিং সেন্টারের মূল লক্ষ্য হল প্রযুক্তি শিক্ষাকে সহজলভ্য ও কার্যকর করে তোলা। প্রতিষ্ঠানটি শিক্ষার্থীদের দক্ষতা উন্নয়ন, কাজের বাজারে প্রতিযোগিতা, এবং প্রযুক্তির ব্যবহারে স্বাবলম্বী করে তোলার জন্য প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকে। ট্রেনিং কোর্স ও সেবাসমূহ আইটি ভ্যানিলা ট্রেনিং সেন্টার বিভিন্ন ধরনের ট্রেনিং কোর্স প্রদান করে, যা শিক্ষার্থীদের চাকরির বাজারে নিজেদের যোগ্যতা প্রমাণ করার সুযোগ করে দেয়। তাদের কিছু জনপ্রিয় কোর্সের মধ্যে রয়েছে: ওয়েব ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্ট শিক্ষার্থীদের ওয়েবসাইট তৈরির প্রাথমিক থেকে উন্নত স্তরের শিক্ষাদান করা হয়। HTML, CSS, JavaScript, এবং অন্যান্য ওয়েব টেকনোলজির উপর বিশদ প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়। গ্রাফিক ডিজাইন আইটি ভ্যানিলা ট্রেনিং সেন্টার দিনাজপুর ,এই কোর্সে
Read Moreদিনাজপুর কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র মাতাসাগর শেখপুরা
Boyta abed 11/02/2024 No Comments
দিনাজপুর কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র দিনাজপুর কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র মাতাসাগর শেখপুরা , দেশের এক অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কারিগরি শিক্ষাকেন্দ্র, যেখানে তরুণ-তরুণীদের কর্মদক্ষতা বৃদ্ধি এবং পেশাগত দক্ষতার জন্য উন্নত প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়।বাংলাদেশে যেমন বিনোদন জগতে দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির প্রশিক্ষণ কেন্দ্র রয়েছে, তেমনই দিনাজপুর কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র প্রযুক্তিগত শিক্ষার ক্ষেত্রে এক মাইলফলক। এখানে দিনাজপুর কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র মাতাসাগর শেখপুরা, এই কেন্দ্রে মেশিন অপারেশন, ইলেকট্রিক্যাল ও মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, কম্পিউটার অ্যাপ্লিকেশনসহ বিভিন্ন কারিগরি বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়। এই প্রশিক্ষণ কেন্দ্রটি যুব সমাজকে কর্মক্ষম করে গড়ে তুলতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। দেশব্যাপী কারিগরি শিক্ষার প্রসার ও উন্নয়নে দিনাজপুর কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র অনন্য অবদান রেখে চলেছে। উত্তরবঙ্গের ছাত্রছাত্রীরা এখানে প্রশিক্ষণ নিয়ে বিভিন্ন প্রযুক্তিগত কাজে দক্ষতা অর্জন করতে পারেন, যা তাদের স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতিযোগিতামূলক হতে সাহায্য করে। যেমন একজন ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে দক্ষ হতে চাইলে প্রযুক্তিগত দক্ষতা গুরুত্বপূর্ণ, তেমনই বিভিন্ন পেশায় সফল হতে এই প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে প্রশিক্ষণ গ্রহণ অত্যন্ত কার্যকর। তরুণ প্রজন্মের জন্য
Read Moreদিনাজপুর কালিয়া জীউ মন্দির
Nurun Nahar Saju 11/01/2024 No Comments
দিনাজপুর কালিয়া জীউ মন্দির কালিয়া জীউ মন্দির কৃষ্ণের উদ্দেশ্যে নিবেদিত বাংলাদেশের দিনাজপুর শহরে অবস্থিত একটি মন্দির। দিনাজপুর রাজবাড়ির পশ্চিমে মন্দিরটির অবস্থান। মন্দিরের ভোগ পরিবেশিত: দিনাজপুর রাজবাড়িতে দুর্গা মন্দিরের উত্তর দিকে ঠাকুরবাড়ি মহলে কালিয়াজিউ মন্দির অবস্থিত। এই মন্দিরটি ১৭০০ শতকে নির্মিত । জন্মাষ্টমীর দুদিন আগে ষষ্ঠীতে কান্তজিউ মন্দিরের রুক্মিণীকান্ত বিগ্রহকে এই মন্দিরে নিয়ে আসা হয়। অতীতে ময়ূরপঙ্খী নৌকায় চড়ে ঢেপা নদী হয়ে সড়কপথে পদব্রজে চতুর্দোলায় জাঁকজমকপূর্ণ শোভাযাত্রা করে বিগ্রহ আনা হত। বর্তমানে এই প্রথা প্রচলিত থাকলেও সেই বিশেষ ময়ূরপঙ্খী নৌকার কোনও অস্তিত্ব নেই। দুর্গাপুজোর সময় ভক্তহৃদয় রাজবাড়িতেই কান্তজিউ বিগ্রহ দর্শন করতে পারে। প্রথানুযায়ী এই বিগ্রহকে তিনমাস রাজবাড়িতে রেখে রাসপূর্ণিমার দুইদিন পূর্বে ত্রয়োদশী তিথিতে পুনরায় পদব্রজে চতুর্দোলায় জাঁকজমকপূর্ণ শোভাযাত্রা করে কান্তজিউ মন্দিরে ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। দুর্গাপুজোর কয়েকদিন দেবী দুর্গার পাশাপাশি দেবী চামুণ্ডা, কালিয়াজিউ বিগ্রহ ও কান্তজিউ বিগ্রহকে দুপুরে বিভিন্ন প্রকারের ফল, লুচি-পুড়ি, ছানা-ক্ষীর, দধি-মাখন-সন্দেশ, মিষ্টি-মিষ্টান্ন এবং রাতে নানাপ্রকারের ব্যঞ্জনাদিসহ অন্ন ও ঘৃতান্ন ভোগ দেওয়া হত। অন্নভোগ তৈরি করা হতো সুগন্ধিকাটারিভোগ
Read Moreদিনাজপুরের ঐতিয্যবাহী মুগ ডালের প্রিমিয়াম পাপড়
Nurun Nahar Saju 10/31/2024 No Comments
দিনাজপুরের ঐতিয্যবাহী মুগ ডালের প্রিমিয়াম পাপড় দিনাজপুরের পাপড় বাংলাদেশে বেশ জনপ্রিয় একটি খাবার। এটি সাধারণত চালের গুঁড়া, ডাল, বিভিন্ন মসলা এবং অন্যান্য উপকরণ দিয়ে তৈরি করা হয়। দিনাজপুরের পাপড় একটু মচমচে ও স্বাদে ভিন্ন ধরনের হয়। সাধারণত ভাজা বা ভাঁপ দিয়ে রান্না করে খাওয়া হয়, এবং খাবার টেবিলে নাস্তা বা খাবারের সাইড ডিশ হিসেবে পরিবেশন করা হয়।দিনাজপুরের পাপড়ের বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো এর স্বাদ এবং গন্ধ। এই অঞ্চলের মশলা ও প্রস্তুতির ধরন এর স্বাদে বিশেষ এক ধরনের বৈচিত্র্য এনে দেয়, যা একে দেশের অন্য অঞ্চলের পাপড় থেকে আলাদা করে। কীভাবে পাপড় তৈরি হয়: পাঁপড় তৈরির মূল কাঁচামাল মুগ, খেসারি, বেসন, সয়াবিন ও পাম অয়েল। কারিগরদের হাতের ছোঁয়ায় তা হয়ে ওঠে দৃষ্টিনন্দন ও মুখরোচক। পাঁপড় তৈরি করা হয় উন্নতমানের চাল ও ডালের মিহি গুঁড়া কিংবা ময়দা দিয়ে। প্রথমে সমপরিমাণ মুগ ও মাসকলাই একসঙ্গে মিশিয়ে মেশিনের মাধ্যমে ভেঙে গুঁড়া করা হয়। ফুটানো পানির সঙ্গে লবণ, জিরা, কালিজিরা, গোলমরিচ গুঁড়া, দই, সোডা, হিং ও
Read Moreদিনাজপুরের কবি সাহিত্যিকদের তালিকা
Sagar Kumar Kundu 10/31/2024 No Comments
দিনাজপুরের কবি সাহিত্যিকদের তালিকা দিনাজপুর, বাংলাদেশের একটি প্রাচীন ও ঐতিহাসিক জেলা, যা তার সাহিত্যিক প্রতিভার জন্য পরিচিত। এই জেলার কবি ও সাহিত্যিকরা তাঁদের অসাধারণ রচনা ও চিন্তাধারার মাধ্যমে বাংলা সাহিত্যে এক বিশেষ স্থান অধিকার করেছেন। দিনাজপুরের সাহিত্যিকদের মধ্যে যেমন লোককথা, কবিতা, উপন্যাস ও নাটক রচনার ধারা রয়েছে, তেমনি তাঁরা সামাজিক ও রাজনৈতিক বিষয়ে তাঁদের দৃষ্টিভঙ্গিও তুলে ধরেছেন। এই প্রতিবেদনে আমরা দিনাজপুরের কিছু প্রখ্যাত কবি ও সাহিত্যিকদের সম্পর্কে জানব, যাঁদের কাজগুলি বাংলা সাহিত্যকে সমৃদ্ধ করেছে এবং তাঁদের সৃষ্টির মাধ্যমে দিনাজপুরের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে সামনে এনেছে। স্বভাব কবি মোঃ নূরুল আমিন মোঃ নূরুল আমিন ছিলেন একজন বিশিষ্ট স্বভাব কবি, দিনাজপুরের সাহিত্য ও সাংবাদিকতার অন্যতম প্রথিকৃৎ। এই কবি বর্তমানে চিরনিদ্রায় শায়িত। তিনি জন্মগ্রহণ করেন ১৯১৪ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি গোপালগঞ্জ জেলার কাশিয়ানী থানার ঘোনাপাড়া গ্রামে, একটি বনেদী মুসলিম পরিবারে। পিতা অলিমুদ্দীন সরদার এবং মাতা মোওলাতুন্নেছা পরিবিবি। ছোটবেলা থেকেই তাঁর কাব্যচর্চার শুরু। ১৯৩১ সালে গুরু ট্রেনিং পরীক্ষায় কলকাতা শিক্ষা বোর্ডের মেধা তালিকায় ১৭তম স্থান অধিকার করেন
Read More