হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়

Sagar Kumar Kundu 10/31/2024 No Comments

হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়

হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (সংক্ষেপে হাবিপ্রবি) বাংলাদেশের দিনাজপুর জেলার সদর উপজেলার ১ নম্বর চেহেলগাজী ইউনিয়নের বাঁশেরহাট এলাকায় অবস্থিত একটি সরকারি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়। এটি স্থানীয়ভাবে হাজী দানেশ বিশ্ববিদ্যালয় নামে পরিচিত। ইতিহাস হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের যাত্রা শুরু হয় ১৯৭৯ সালে, যখন এটি এগ্রিকালচারাল এক্সটেনশন ট্রেনিং ইনস্টিটিউট (AETI) হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং কৃষিতে ডিপ্লোমা ডিগ্রি প্রদান করত। ১৯৮৮ সালের ১১ নভেম্বর এটি স্নাতক পর্যায়ের কৃষি কলেজে উন্নীত হয় এবং বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ-এর অধিভুক্ত কলেজ হিসেবে পরিচালিত হতে থাকে। ১৯৯৯ সালের ১১ সেপ্টেম্বর এই কলেজকে একটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের ঘোষণা দেয়া হয়, যা আজ “বিশ্ববিদ্যালয় দিবস” নামে পরিচিত। ২০০০ সালে “বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন প্রকল্প” গ্রহণ করা হয় এবং ৮ জুলাই ২০০১ সালে হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আইন পাস করা হয়। পরবর্তীতে, ৮ এপ্রিল ২০০২ মহামান্য রাষ্ট্রপতি কর্তৃক প্রজ্ঞাপন জারির মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত

Read More

দিনাজপুরের সীতাকোট বিহার

Md Hammim Islam Joy 10/30/2024 No Comments

দিনাজপুরের সীতাকোট বিহার

দিনাজপুরের সীতাকোট বিহার ভূমিকা  সীতাকোট বিহার বাংলাদেশের দিনাজপুর জেলার নওয়াবগঞ্জ উপজেলায় অবস্থিত একটি বিখ্যাত বৌদ্ধ বিহার। ইতিহাস এবং প্রত্নতাত্ত্বিক দৃষ্টিকোণ থেকে বিহারটি একটি গুরুত্বপূর্ণ নিদর্শন যা বাংলাদেশের প্রাচীন বৌদ্ধ স্থাপত্যশৈলীর এক অনন্য উদাহরণ। সীতাকোট বিহারের অবস্থান ও সংক্ষিপ্ত পরিচিতি  নওয়াবগঞ্জ উপজেলার অন্তর্গত এই বিহারটির অবস্থান এমনভাবে যে এটি স্থানীয় পর্যটকদের পাশাপাশি দেশী-বিদেশী পর্যটকদের জন্য অন্যতম আকর্ষণ হয়ে উঠেছে। সীতাকোট বিহার একটি বৌদ্ধ মঠ বা বিহার হিসেবে সুপরিচিত, এবং এটি প্রায় বর্গাকৃতির একটি বিশাল স্থাপত্যিক কাঠামো। বিহারটির স্থাপত্যিক বৈশিষ্ট্য উত্তর ও দক্ষিণ বাহুর গঠন  সীতাকোট বিহারের গঠনপ্রকৃতির মধ্যে দেখা যায় যে এর উত্তর এবং দক্ষিণ বাহুগুলো বাহির দিকে প্রক্ষিপ্ত ছিল। তোরণ কমপ্লেক্স ও প্রহরীকক্ষ  বিহারটির প্রবেশদ্বারের অংশে রয়েছে তোরণ কমপ্লেক্স এবং দুটি প্রহরীকক্ষ, যা প্রবেশপথকে রক্ষার জন্য ব্যবহৃত হতো। বিহারের কক্ষসমূহের বিন্যাস কক্ষের সংখ্যা ও আকৃতি  সীতাকোট বিহারে মোট ৪১টি কক্ষ রয়েছে। এর মধ্যে উত্তর বাহুতে ৮টি কক্ষ এবং বাকি তিন বাহুতে ১১টি করে কক্ষ বিদ্যমান। কেন্দ্রীয় কক্ষ এবং পূজার মূর্তি 

Read More

নবাবগঞ্জ জাতীয় উদ্যান দিনাজপুর – প্রকৃতিপ্রেমীদের সেরা গন্তব্য

admin 10/30/2024 No Comments

নবাবগঞ্জ জাতীয় উদ্যান দিনাজপুর – প্রকৃতিপ্রেমীদের সেরা গন্তব্য

নবাবগঞ্জ জাতীয় উদ্যান বাংলাদেশের দিনাজপুর জেলায় অবস্থিত একটি জাতীয় উদ্যান। ৫১৭.৬১ হেক্টর বা ১২৭৮.৪৯ একর জমি নিয়ে এই উদ্যানটি গঠিত। এই বনে শাল ছাড়াও সেগুন, গামার, কড়ই, বেত, বাঁশ, জামসহ প্রায় ২০ থেকে ৩০ প্রজাতির গাছগাছড়া রয়েছে। প্রানীদের মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন রকমের পাখি এবং ভয়ানক প্রানীর মধ্যে রয়েছে শিয়াল যা সন্ধ্যার পর ছাড়া দেখা যায় না।   বিশেষ বৈশিষ্ট্য: ১। প্রাকৃতিক পরিবেশ: উদ্যানটি বিস্তৃত বনভূমি, জলাশয় ও হাওরের সমন্বয়ে গঠিত। এখানে বিভিন্ন ধরনের গাছপালা এবং প্রাণী জগতের অস্তিত্ব রয়েছে। ২। জলজ প্রাণী: উদ্যানটিতে প্রচুর জলজ প্রাণী পাওয়া যায়, বিশেষ করে বিভিন্ন প্রজাতির মাছ এবং জলপাখি। ৩। বন্যপ্রাণী: এখানে বন্য শূকর, হরিণ, শিয়াল, এবং বিভিন্ন প্রজাতির পাখি দেখা যায়। ৪। বৈচিত্র্য: উদ্যানের জীববৈচিত্র্য অত্যন্ত সমৃদ্ধ, যা গবেষক ও প্রকৃতিপ্রেমীদের জন্য আকর্ষণীয় স্থান। ৫। অবস্থান: দিনাজপুর শহর থেকে প্রায় ২০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত, যা সহজেই পৌঁছানোর জন্য সুবিধাজনক। নবাবগঞ্জ উপজেলা সদর থেকে প্রায় এক কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে এই জাতীয় উদ্যানের অবস্থান। তবে নবাবগঞ্জ

Read More

ঐতিহাসিক আওকরা মসজিদ – খানসামা উপজেলা

Badhon Roy 10/30/2024 No Comments

ঐতিহাসিক আওকরা মসজিদ – খানসামা উপজেলা

ঐতিহাসিক আওকরা মসজিদ – খানসামা উপজেলা আওকরা মসজিদ বাংলাদেশের দিনাজপুরে অবস্থিত একটি প্রাচীন মসজিদ। মসজিদটি ১৭৬৬ সালে মির্জা লাল বেগ প্রতিষ্ঠা করেন। অবস্থান দিনাজপুরে যেসব ঐতিহ্যবাহী পুরনো স্থাপনা রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম খানসামা উপজেলার প্রায় ২৫৮ বছরের পুরনো আওকরা মসজিদ। এই ঐতিহ্যবাহী স্থাপনাটি উপজেলার আঙ্গারপাড়া ইউনিয়নের পাকেরহাট গ্রামের সীমান্তে হাসিমপুর এলাকার বুকচিরে বয়ে চলা বেলান নদীর তীরে মির্জার মাঠ নামক স্থানে অবস্থিত। নামকরণ ও স্থপতির ইতিহাস এটির নামকরণের পেছনে রয়েছে অলৌকিক ইতিহাস। প্রাচীন এ মসজিদকে ঘিরে প্রচলিত রয়েছে নানা কথা। ‘আওকরা’ শব্দের অর্থ কথা বলা। জনশ্রুতি আছে, এই মসজিদের পাশ দিয়ে হেঁটে যাওয়ার সময় কথা বললে প্রতিধ্বনি হতো। তাই স্থানীয়রা মসজিদটির নাম রাখেন ‘আওকরা’ বা কথা বলার মসজিদ। তবে নির্মাণের সময় মসজিদটি কি নামে পরিচিত ছিল তা স্থানীয়দের কেউ বলতে পারেননি। জনশ্রুতি আছে এক সময় মসজিদের আশপাশে ছিল মুসলিম জনবসতি। মির্জা লাল বেগ ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের কথা ভেবে ১৭৬৬ সালে মসজিদটি নির্মাণ করেন। তৎকালীন সময়ে এখানে নামাজ আদায়ের পাশাপাশি ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান

Read More

পার্বতীপুর কেন্দ্রীয় লোকোমোটিভ কারখানা

Sagar Kumar Kundu 10/30/2024 No Comments

পার্বতীপুর কেন্দ্রীয় লোকোমোটিভ কারখানা

পার্বতীপুর কেন্দ্রীয় লোকোমোটিভ কারখানা পার্বতীপুরের কেন্দ্রীয় লোকোমোটিভ কারখানা (সংক্ষেপে: কেলোকা) বাংলাদেশের একটি প্রধান লোকোমোটিভ কারখানা, যেখানে মিটারগেজ ও ব্রডগেজ ডিজেল লোকোমোটিভের রক্ষণাবেক্ষণ ও ভারী সংস্কার কার্যক্রম পরিচালিত হয়। কারখানাটি দিনাজপুর জেলার পার্বতীপুর উপজেলার পার্বতীপুর রেলওয়ে স্টেশনের কাছে পার্বতীপুর-সৈয়দপুর আঞ্চলিক মহাসড়কের পাশে অবস্থিত। এটি বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ লোকোমোটিভ কারখানা হিসেবে পরিচিত। বিস্তারিত পার্বতীপুর কেন্দ্রীয় লোকোমোটিভ কারখানাটি একটি মনোরম পরিবেশে অবস্থিত, যেখানে দক্ষ ও অভিজ্ঞ প্রকৌশলীদের একটি দল পুরাতন ইঞ্জিন মেরামত, নতুন ইঞ্জিন তৈরি, রেলওয়ে বগি এবং বিভিন্ন যন্ত্রাংশ তৈরির কাজ করেন। বাংলাদেশে মাত্র দুটি রেলওয়ে কারখানার মধ্যে এটি অন্যতম।  বাংলাদেশ রেলওয়ের পশ্চিমাঞ্চলের সব রেলওয়ে বগি, ইঞ্জিন মেরামত ও যন্ত্রাংশ তৈরির প্রধান কাজ এখানেই সম্পন্ন হয়। ১৯৯২ সালের ১৪ মে ২০৩ কোটি টাকা ব্যয়ে কেন্দ্রীয় লোকোমোটিভ কারখানা প্রতিষ্ঠিত হয়। কারখানাটিতে যান্ত্রিক, বৈদ্যুতিক, নিরাপত্তা, স্বাস্থ্য, স্টোরসহ মোট ১১টি বিভাগ রয়েছে, যেখানে বরাদ্দকৃত জনবল সংখ্যা ৫৪৫ জন। তবে ২০১৯ সালের হিসাবে সেখানে বর্তমানে কর্মরত আছেন মাত্র ২৩৬ জন, এবং শূন্য পদ রয়েছে ৩০৯টি। কারখানার বর্তমান

Read More

সুখসাগর ইকো পার্ক দিনাজপুর

admin 10/30/2024 No Comments

সুখসাগর ইকো পার্ক  দিনাজপুর

বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের প্রাণকেন্দ্র দিনাজপুর তার ঐতিহ্য ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য বিশেষভাবে পরিচিত। এই জেলার অন্যতম আকর্ষণীয় স্থান হলো সুখসাগর, যা দিনাজপুর শহরের কাছাকাছি অবস্থিত। শতাব্দী প্রাচীন ইতিহাসের সাক্ষী এই জলাধার ভ্রমণপিপাসুদের কাছে এক অনন্য গন্তব্য। দিনাজপুরের সুখসাগর: প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের এক অপার সম্ভার প্রশ্ন: সুখসাগর ভ্রমণে সবচেয়ে বেশি আকর্ষণীয় কী?উত্তর: সুখসাগরের সবচেয়ে বড় আকর্ষণ হলো এর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও শান্ত পরিবেশ। চারপাশের সবুজ গাছপালা, জলাশয়ের নীলাভ পানি, শীতকালে আগত অতিথি পাখি এবং নৌকাভ্রমণের সুযোগ একে বিশেষভাবে ভ্রমণকারীদের কাছে জনপ্রিয় করে তুলেছে। পাশাপাশি পরিবার ও বন্ধুদের নিয়ে পিকনিক করার উপযুক্ত স্থান হওয়ায় এটি দিনাজপুরের অন্যতম দর্শনীয় স্থান। সুখসাগরের ইতিহাস জনশ্রুতি অনুযায়ী, সুখসাগর নির্মিত হয়েছিল স্থানীয় রাজা সুখদেবের সময়ে। মূলত মানুষের পানির চাহিদা পূরণের উদ্দেশ্যে এই বিশাল জলাধার খনন করা হয়। পরে এটি শুধুমাত্র পানির উৎস নয়, বরং স্থানীয় উৎসব, সামাজিক অনুষ্ঠান ও সাংস্কৃতিক কার্যক্রমের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়। সুখসাগরের নামটিও এসেছে মানুষের সুখ-সমৃদ্ধির প্রতীক হিসেবে।   প্রাকৃতিক সৌন্দর্য সুখসাগরের বিশাল জলরাশি আর চারপাশের

Read More

দিনাজপুরের নয়াবাদ মসজিদ

admin 10/30/2024 No Comments

দিনাজপুরের নয়াবাদ মসজিদ,দিনাজপুর জেলার নয়াবাদ গ্রামে অবস্থিত নয়াবাদ মসজিদ একটি ইতিহাস ও স্থাপত্যের অনন্য নিদর্শন। মুঘল আমলের স্থাপত্যশৈলীর অনুপ্রেরণায় গড়ে ওঠা এই মসজিদটি প্রায় ১৭৯৩ সালে নির্মিত হয়েছিল। এর সৌন্দর্য, ঐতিহ্য এবং আধ্যাত্মিক গুরুত্ব এখনও মানুষকে আকৃষ্ট করে আসছে। যারা ইতিহাস ও স্থাপত্যের প্রতি অনুরাগী, তাদের জন্য নয়াবাদ মসজিদ এক অপরিহার্য গন্তব্য।   মসজিদের ইতিহাসের ছোঁয়া নয়াবাদ মসজিদটি দিনাজপুরের জমিদারদের দ্বারা নির্মিত হয়েছিল এবং তখনকার সময়ের স্থানীয় সমাজব্যবস্থার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ ছিল। মুঘল সম্রাট শুজা-উদ-দীন মুহাম্মদ খানের শাসনামলে এই মসজিদ নির্মিত হয়, যা প্রায় আঠারো শতকের শেষের দিকে গড়ে ওঠে। এই সময়ে নয়াবাদ গ্রামটি ছিল একটি উন্নত এলাকা, এবং মসজিদটি গ্রামবাসীদের জন্য নামাজ পড়ার ও সামাজিক জমায়েতের স্থান হিসাবে ব্যবহৃত হত। যদিও সময়ের সাথে সাথে মসজিদটির প্রাথমিক প্রাসাদগুলো ধ্বংস হয়ে গেছে, মসজিদটি এখনো তার গৌরবময় অতীতের সাক্ষ্য বহন করে আসছে। এটি স্থানীয় মুসলিম সম্প্রদায়ের কাছে একটি গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় কেন্দ্র হিসাবে বিবেচিত হয় এবং বিভিন্ন উৎসব ও অনুষ্ঠানে এটি বিশেষ তাৎপর্য

Read More

পার্বতীপুর উত্তর-পশ্চিম মৎস্য সম্প্রসারণ প্রকল্প

Sagar Kumar Kundu 10/30/2024 No Comments

পার্বতীপুর উত্তর-পশ্চিম মৎস্য সম্প্রসারণ প্রকল্প

  পার্বতীপুর মৎস্য বীজ উৎপাদন খামারটি দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলায় অবস্থিত একটি সরকারি মৎস্য খামার। এটি বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিম মৎস্য সম্প্রসারণ প্রকল্পের অংশ হিসেবে পরিচালিত হয় এবং মৎস্য বীজ উৎপাদনে বিশেষভাবে নিবেদিত।উত্তর পশ্চিম মৎস্য সম্প্রসারণ প্রকল্পের শুরু ২০১৫ সালে, এর উদ্দেশ্য হল স্থানীয় জনগণের জন্য টেকসই মৎস্য উৎপাদনের উন্নয়ন এবং তাদের অর্থনৈতিক অবস্থার উন্নয়ন। এই প্রকল্পটি বাংলাদেশের কৃষি মন্ত্রণালয় ও আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থার সহযোগিতায় পরিচালিত হচ্ছে। প্রকল্পটি বিভিন্ন উপায়ে মৎস্য চাষীদের সহায়তা প্রদান করছে, যার মাধ্যমে তারা আধুনিক প্রযুক্তি, উন্নত পদ্ধতি এবং বাজারের সুবিধা গ্রহণ করতে পারছেন। অবস্থান ও যাতায়েত দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলার ৩নং রামপুর ইউনিয়নের উত্তর-পশ্চিম মৎস্য সম্প্রসারণ কেন্দ্রটি পার্বতীপুর বাস-টার্মিনাল থেকে প্রায় ৩ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত। এখানে যাতায়াতের জন্য ভ্যান, রিকশা, অটোরিকশা, বাইসাইকেল এবং মোটরসাইকেল ব্যবহার করা যায়। পুরো মৎস্য খামারটি প্রায় ৫০ একর জায়গাজুড়ে অবস্থিত। খামারের কর্মকর্তাদের থাকার জন্য এখানে কিছু আবাসিক ভবন রয়েছে। কার্যক্রম মৎস্য বীজ উৎপাদন খামারে পরীক্ষামূলকভাবে মৎস্য উৎপাদন করা হয় এবং এখানে বিভিন্ন গবেষণামূলক কার্যক্রমও

Read More

সুরা মসজিদ – নামাজের জন্য এক পবিত্র স্থান

Nurun Nahar Saju 10/29/2024 No Comments

সুরা মসজিদ – নামাজের জন্য এক পবিত্র স্থান

সরা মসজিদ ভারতের গুজরাট রাজ্যের সুরাট শহরে অবস্থিত একটি প্রাচীন ও ঐতিহাসিক মসজিদ। এটি সুরাট শহরের পুরোনো স্থাপনাগুলির একটি এবং ঐতিহ্যবাহী মুসলিম স্থাপত্যের অন্যতম নিদর্শন। মসজিদটি সুরা (Surat) নামেও পরিচিত, যা ঐ অঞ্চলের নাম থেকেই এসেছে। সুরা মসজিদ দেখতে অত্যন্ত আকর্ষণীয় এবং বিভিন্ন দেশের পর্যটকদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ দর্শনীয় স্থান। সুরা মসজিদ স্থাপত্যে ইসলামিক ও ভারতীয় স্থাপত্য শৈলীর সংমিশ্রণ রয়েছে, যা ঐতিহাসিকভাবে ভারতের অনেক মুসলিম স্থাপনার সঙ্গে মিলে যায়। সুরা মসজিদ, সুরম্য মসজিদ বা শুজা মসজিদ  বাংলাদেশের রংপুর বিভাগের অবস্থিত একটি প্রাচীন মসজিদ। এটি দিনাজপুর জেলার ঘোড়াঘাট উপজেলার অন্তর্গত একটি প্রাচীন মসজিদ। এটি বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর এর তালিকাভুক্ত একটি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা। এই মসজিদে গ্রানাইটসহ নানা মূল্যবান পাথরের অস্তিত্ব পাওয়া যায়। অবস্থান দিনাজপুর জেলার ঘোড়াঘাট উপজেলা থেকে ১০ কিলোমিটার পশ্চিমে ও ঘোড়াঘাট-হিলি পাকা সড়কে লাগানো প্রাচীন জলাশয়ের পরেই এই মসজিদটি অবস্থিত। বিবরণী মসজিদটি পূর্ব-পশ্চিমে লম্বা। এর বাইরের মাপ ১২.১২ মি. × ৭.৮৭ মি. এবং প্রধান কক্ষের ভিতরের আয়তন ৪.৮৪ মি. ×

Read More

পার্বতীপুর ক্যানেল পার্ক – দিনাজপুরের এক মনোরম দর্শনীয় স্থান

Sagar Kumar Kundu 10/29/2024 No Comments

পার্বতীপুর ক্যানেল পার্ক – দিনাজপুরের এক মনোরম দর্শনীয় স্থান

বাংলাদেশের দিনাজপুর জেলার পার্বতীপুর উপজেলায় অবস্থিত ক্যানেল পার্ক একটি চমৎকার পর্যটন কেন্দ্র। শহরের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত এই পার্কটি স্থানীয় পর্যটকদের জন্য একটি জনপ্রিয় গন্তব্য। এর সুন্দর পরিবেশ, প্রশস্ত লেক, এবং মনোরম প্রকৃতি এখানে আসা মানুষদের জন্য একটি আদর্শ জায়গা তৈরি করেছে। খালটির প্রায় শেষ অংশে রয়েছে পার্বতীপুর-খোলাহাটি-রংপুর সড়ক, যেখানে খালের উপর নির্মিত একটি ব্রীজের মাধ্যমে রাস্তাটি সংযুক্ত হয়েছে। ক্যানেল পার্কের ইতিহাস ক্যানেল পার্কের প্রতিষ্ঠা স্থানীয় সরকার কর্তৃক করা হয়েছিল একটি বিনোদন কেন্দ্র হিসেবে। এই পার্কটি পার্বতীপুরের নান্দনিকতার এক নতুন মাত্রা যোগ করেছে। স্থানীয় জনগণের জন্য একটি অবকাশের জায়গা হিসাবে এটি দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এলাকার সাধারন কৃষকদের সুবিধার্থে কয়েক বছর আগে পার্বতীপুরে এই খাল তৈরি করা হয়েছিল। এটি মূলত তিস্তা ব্যারেজ প্রকল্প কিংবা তিস্তা সেচ প্রকল্পের অধীনে তৈরি করা হয়েছিল। পার্কের সৌন্দর্য ক্যানেল পার্কের মূল আকর্ষণ হলো এর প্রশস্ত লেক, যা চারপাশে ঘেরা সুশোভিত বাগান। লেকে নৌকা ভ্রমণের সুযোগ রয়েছে, যা পরিবার এবং বন্ধুদের সাথে উপভোগ করার জন্য চমৎকার। এছাড়াও, এখানে

Read More